Tahajjut prayer is a virtue that cannot be expressed. No matter what danger you face in life, if you get up on the last night before Fajr Azan and pray 2/4 rakat and ask Allah for deliverance, Allah will reward you in a way that cannot be expressed in words. No.. Alhamdulillah
During Tahajjud prayer, Rakaat
- Salatul Lail or Tahajjud prayers can be offered from the time of Isha prayer till the time of Sadek in the morning. But it is better to perform Tahajjud prayer after midnight. It is best to perform the Tahajjud prayer on the last night.
Tahajjud prayers can be recited from 2 to 12 rakats. Minimum 2 rak'at and maximum 12 rak'at. Rasulullah Sallallahu Alaihi Wasallam used to recite 8 Rakat Tahajjud. So it is better to read 8 Rakat Tahajjud. But it is not necessary to read it.
If possible perform 12 Rakat Tahajjud. But it is better to pray 8 rak'ahs. If not possible, perform 4 rak'ahs. If that is not possible then it is better to perform Tahajjud even if it is 2 Rakat. However, Tahajjud prayer has no effect.
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ رَكَعَتِى التَّهَجُّدِ - اَللهُ اَكْبَر
Meaning: Making the intention of Tahajjud for two rak'ahs
The Prophet, may God bless him and grant him peace, used to perform this prayer in two rak'ahs. This prayer can be read with any surah. But he used to pray in long Qaraat. So it is better to perform Tahajjud in a long Qaraat.In Takbeer Tahrima says 'Allahu Akbar'.
- Then the chick reading.
- Recitation of Surah Fateha.
- Surah matching and reading the Korat.
Rasulullah sallallahu alayhi wa sallam used to read very long kerat. Then perform ruku, sajda like other prayers. This is how to complete the prayer by saying Tashahhud, Durood and Dua Machura after performing the second Rak'at and returning the Salam.
It is better to perform 8 rakat Tahajjud prayers in two rakats in this way.
তাহাজ্জুত নামাজ এমন একটা ফজিলত যেটা বলে প্রকাশ করার মতো না.আপনি জীবনে যে কোনো বিপদে পড়েন না কেন ,যদি শেষ রাতে ফজর আজানের এর আগে উঠে ২/৪ রাকাত নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে মুক্তি চান আল্লাহ আপনাকে এমন ভাবে ফল দিবেন যেটা ভাষায় প্রকাশ করার মতো না.. আলহামদুলিল্লাহ
তাহাজ্জুদ নামাজের সময়, রাকাআত
- ইশার নামাজ আদায়ের পর থেকে সুবহে সাদেকের আগ পর্যন্ত সালাতুল লাইল বা তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যায়। তবে অর্ধ রাতের পর থেকে তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া ভালো। শেষ রাতে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম।
তাহাজ্জুদ নামাজ ২ থেকে ১২ রাকাআত পর্যন্ত পড়া বর্ণনা পাওযা যায়। সর্ব নিম্ন ২ রাকাআত আর সর্বোচ্চ ১২ রাকাআত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ৮ রাকাআত তাহাজ্জুদ পড়তেন। তাই ৮ রাকাআত তাহাজ্জুদ পড়াই ভালো। তবে এটা পড়া আবশ্যক নয়।
সম্ভব হলে ১২ রাকাআত তাহাজ্জুদ আদায় করা। তবে ৮ রাকাআত আদায় করা উত্তম। সম্ভব না হলে ৪ রাকাআত আদায় করা। যদি তাও সম্ভব না হয় তবে ২ রাকাআত হলেও তাহাজ্জুদ আদায় করা ভালো। তবে তাহাজ্জুদ নামাজের কোনো কাজা নেই।
نَوَيْتُ اَنْ اُصَلِّىَ رَكَعَتِى التَّهَجُّدِ - اَللهُ اَكْبَر
অর্থ : দুই রাকাআত তাহাজ্জুদের নিয়ত করছি.. অতঃপর ‘আল্লাহু আকবার’ বলে নিয়ত বেঁধে নামাজ পড়া।
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই দুই রাকাআত করে এ নামাজ আদায় করতেন। যে কোনো সুরা দিয়েই এ নামাজ পড়া যায়। তবে তিনি লম্বা কেরাতে নামাজ আদায় করতেন। তাই লম্বা কেরাতে তাহাজ্জুদ আদায় করা উত্তম। তাকবিরে তাহরিমা ‘আল্লাহু আকবার’ বলে নিয়ত বাঁধা।
- অতঃপর ছানা পড়া।
- সুরা ফাতেহা পড়া।
- সুরা মিলানো তথা কেরাত পড়া।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম অনেক লম্বা কেরাত পড়তেন। অতঃপর অন্যান্য নামাজের ন্যায় রুকু, সেজদা আদায় করা। এভাবেই দ্বিতীয় রাকাআত আদায় করে তাশাহহুদ, দরূদ ও দোয়া মাছুরা পড়ে সালাম ফেরানোর মাধ্যমে নামাজ সম্পন্ন করা।
এভাবে দুই দুই রাকাআত করে ৮ রাকাআত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা উত্তম।
Wednesday, January 17, 2024
Tuesday, December 26, 2023
Saturday, December 23, 2023
Friday, December 22, 2023
evil eye (বদ নজর)
People's views are different. Some look kindly, and some look violently. Many times it can be seen that people get angry at a good thing. If there is a bad eye - the observed person or thing faces loss and misfortune.On the authority of Ayesha (R.A.), Rasulullah (S.A.W.) said, 'Seek refuge in Allah from the effects of the evil eye. Because the effect of gaze is true.' (Ibn Majah, Hadith: 3508)
Prayer to save from evil eye..
Pronunciation: Bismillahi arqiqa, min kulli shayin yujiqa, wa min kulli ainin and wa hasidin Allahu yashfiqa, bismillahi arqiqa.
Meaning: I blow you in the name of Allah; May Allah heal you from the things that trouble you, the evil eye of the soul or the evil eye of the envious; Blowing you in the name of Allah. (Muslim, Hadith: 5512)
মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি নানা রকম হয়ে থাকে। কেউ ভালো নজরে দেখে, আর কেউ হিংসাত্মক দৃষ্টিতে তাকায়। অনেক সময় দেখা যায়, ভালো কোনো জিনিসের প্রতি মানুষের বদনজর লেগে যায়। খারাপ নজর লাগলে— নজরকৃত ব্যক্তি বা জিনিস ক্ষতি ও অনিষ্টের সম্মুখীন হয়।
আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা বদ নজরের প্রভাব থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা কর। কেননা নজরের প্রভাব সত্য।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৫০৮)
বদ নজর থেকে বাঁচার দোয়া..
উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি আরকিকা, মিন কুল্লি শাইয়িন ইয়ু’যিকা, ওয়া মিন কুল্লি আইনিন ও ওয়া হাসিদিন আল্লাহু ইয়াশফিকা, বিসমিল্লাহি আরকিকা।
অর্থ : আল্লাহর নামে আপনাকে ফুঁ দিচ্ছি; যেসব জিনিস আপনাকে কষ্ট দেয়, সেসব প্রাণের অনিষ্ট কিংবা হিংসুকের বদ নজর থেকে আল্লাহ আপনাকে শিফা দিন; আল্লাহর নামে আপনাকে ফুঁ দিচ্ছি। (মুসলিম, হাদিস : ৫৫১২)
Wednesday, December 20, 2023
If something goes against your mind, read that dua(মনের বিপরীতে যে কিছু গেলে যে দুয়া পড়বেন)
AlHamdulillah hi ala kulli hal
It was narrated from Abu Hurairah that the Prophet (ﷺ) said: “A grateful eater is equal to a patient fasting person.” (Sunan Ibn Majah Book 7, Hadith 1764)
This is a very important lesson.
In this hadith, The Prophet (ﷺ) is telling us all to be grateful for what we have, to not complain. He compares the rewards of being a grateful eater to be like a patient fasting person.
What are things which may from our gratitude?
The answer is our desires. Desiring is a condition we create in ourselves to not be happy until we get what we want. It is looking for things we want but don’t yet have. Our desires are often are not even self imposed, we are influenced by advertisements, looking at social media, comparing ourselves to what others have got. It’s often things we don’t even care that deeply about.
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ কৃতজ্ঞ ভক্ষণকারী ধৈর্যশীল রোজাদারের সমান। (সুনানে ইবনে মাজাহ বই ৭, হাদিস ১৭৬৪)
এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পাঠ।
এই হাদিসে রাসুল (সাঃ) আমাদের সকলকে আমাদের যা আছে তার জন্য কৃতজ্ঞ হতে, অভিযোগ না করতে বলেছেন। তিনি একজন কৃতজ্ঞ ভক্ষণকারী হওয়ার পুরস্কারকে একজন ধৈর্যশীল রোজাদারের মতো তুলনা করেন।
আমাদের কৃতজ্ঞতা থেকে হতে পারে যে জিনিস কি?
উত্তর হল আমাদের ইচ্ছা। আকাঙ্ক্ষা হল এমন একটি শর্ত যা আমরা নিজের মধ্যে তৈরি করি যতক্ষণ না আমরা যা চাই তা না পাওয়া পর্যন্ত সুখী হতে পারি না। এটি এমন জিনিসগুলি খুঁজছে যা আমরা চাই কিন্তু এখনও নেই। আমাদের আকাঙ্ক্ষাগুলি প্রায়শই নিজেও চাপানো হয় না, আমরা বিজ্ঞাপন দ্বারা প্রভাবিত হই, সোশ্যাল মিডিয়ার দিকে তাকিয়ে, অন্যরা যা পেয়েছে তার সাথে নিজেদের তুলনা করি। এটি প্রায়শই এমন জিনিস যা আমরা গভীরভাবে চিন্তাও করি না।
Sunday, December 17, 2023
Prayer in Islam: Rules, Rakats, and Obligatory Prayers(নামাজের নিয়ম: কোন নামাজ কত রাকাত ও নামাজের ফরজ কয়টি)
Introduction:
The act of worship known as "Namaz" or "Salat" in Islam holds profound
significance, symbolizing direct communication with Allah. This post aims to
explore the rules and essentials of prayer, shedding light on the number of
obligatory prayers and the intricacies of rakats.
Section 1: Understanding the Significance of Prayer: While the term
"Namaz" is commonly used, it's essential to recognize that in Arabic, it is
referred to as "Salat." This act of worship is more than a ritual; it's a method
of connecting with Allah, mandated five times a day. Muslims, through prayer,
experience a spiritual journey known as "Miraj," establishing a direct
connection with the Divine.
Section 2: The Obligatory Nature of Prayer: Prayer is not a choice but a
mandatory aspect of a Muslim's faith. As per the commands of Allah, believers
are obligated to perform five daily prayers. These prayers serve as a constant
reminder of the servant's connection with the Creator and the submission
required in the path of Islam.
Section 3: Rules and Rakats in Prayer: Understanding the rules of prayer
is crucial for every Muslim. Each of the five daily prayers consists of a
specific number of rakats:
Fajr (ফজর): 2 rakats Dhuhr (যোহর): 4 rakats Asr (আসর): 4 rakats Maghrib
(মাগরিব): 3 rakats Isha (ইশা): 4 rakats These rakats include different
postures such as standing, bowing, prostrating, and sitting, each with
specific recitations from the Quran.
Conclusion: Prayer, whether called Namaz or Salat, transcends linguistic
differences, embodying a universal act of devotion in Islam. The obligation to
perform five daily prayers is a fundamental aspect of a Muslim's commitment to
faith. Understanding the rules and rakats ensures that this worship is conducted
with sincerity and adherence to Allah's prescribed method. Closing Thoughts: As
Muslims, let us embrace the spiritual journey embedded in prayer. Feel free to
share your thoughts, experiences, or questions about the rules and significance
of prayer in the comments section. May our prayers be a source of guidance,
reflection, and closeness to Allah.
Rules of prayer
There are different schools of thought regarding the rules of praying. However,
the rules of every Madhhab are acceptable. In this text, I am only describing
the rules of the Hanafi Madhhab. Because many people of our country and this
subcontinent are followers of Hanafi Madhhab. How many rakats should be offered
in any prayer? There is a discussion about the number of rakats for which
prayer. First take the rules of prayer. Here the whole rules are declared
briefly. First prepare for prayer by doing ablution properly. After that, you
should make an intention to pray. It is not obligatory to say it verbally or in
mind. The prayer that we stand for will be manifested as intention. Then tie
hands with Takbeer. There are many common rules. However, the most common rule
is to place the right hand over the left hand.It is obligatory to pray while
standing. However, if there is a serious problem, it can be done sitting or
lying down. But if the problem is not serious, it should never be done sitting
or lying down. Then say (Bangla pronunciation): 'Subhanakallahumma wabi hamdika
wa tabara kasmuka wa taala jadduka wa la ilaha gairuka.' [Nasa'i, Hadith: 889]
Then read: 'Awzu billahi minash shaitanir rajim' [Tahabi: 1/347] Then read:
'Bismillahir Rahmanir Rahim'. [Tahabi: 1/347] Now read Surah Fatiha.At the end
of Surah Fatiha, recite one Surah or three short verses, which are at least
equivalent to one verse in length. [Abu Dawud, Hadith: 695] Then say Allahu
Akbar and go to Ruku. Bow down with your head next to your hips. [Abu Dawud,
Hadith: 729] Grasp the knees with fingers spread in Ruku. [Muzame Sagir: 2/497]
Recite 'Subhana Rabbiyal Azim' at least three times in Ruku. [Tirmidhi, Hadith:
242]Now raise your head from ruku saying 'Samiallahu Liman Hamidah'. If muktadi,
just say 'Rabbana Lakal Hamad' in low voice. After saying takbeer i.e. Allahu
Akbar go to prostration. [Sahih Bukhari, Hadith Number: 747] While going into
sajdah, first place the knees, then the hands, then the forehead between both
hands. Separate your stomach from the run and your arms from your sides. Keep
your hands and toes facing the Qibla. [Bukhari, Hadith: 785]Recite 'Subhana
Rabbiyal Ala' at least three times in Sajdah. [Tirmidhi, Hadith: 242] Then while
getting up from Sijdah, first raise your head and sit with both hands on the
run. Then do the second prostration with Takbeer. Recite the Tasbeeh at least
three times in the second Sijdah also. Odd numbers can read more than that. Then
without touching the ground with your hands and without sitting, stand directly
saying Takbeer.
So far the first rakat has been completed.
Now start again like the first rakat. In this case, don't raise your hand, don't
recite Chana and don't recite Auzubillah. Recite Surah Fatiha and another Surah
as before and do Ruku-Sijdah. However, there is an additional task to be done
here. After completing the second prostration, straighten the right leg and
spread the left leg and sit on it. Then your hand will be on the run and the
toes of the right foot will be facing the Qiblah. [Muslim, Hadith: 912] Then
recite the following Tashahhud. Bengali pronunciation: 'Attahiyatu lillahi was
salawatu wat tayyibat. Assalamu Alaika, Ayyu Hannabiyu wa Rahmatullahi wa
Barakatuh. As Salamu Alaina Wa Ala Ibadillahis Salihin. Ashhadu al-la ilaha
illallahu wa ashhadu anna Muhammadan Abduhu wa Rasuluh.' [Sahih Bukhari, Hadith:
788] While reciting Tashahhud, Shahadat will raise his finger while reciting
'Ashhadu al-la ilaha'. And when saying 'Illallahu', you will lower your finger.
However, other rules regarding tashahhud words and pointing fingers are also
seen in the statements of the imams. In this way your 2 rakat prayers have been
performed. Now if the prayer consists of 2 rak'ahs, then some work has to be
done to finish it now. Otherwise, in the case of 3 and 4 rakat prayers, the 3rd
and 4th rakat should be performed in the same manner. In that rakat which will
be the last rakat, tashahud should be recited after prostration according to the
above rules. And, I said that at the end of all rak'ahs, after reading
Tashahhud, there are some other things to do. Some things to do before finishing
Namaz:Now recite Darud Sharif. Then recite any dua mentioned in the Holy Quran
and Hadith. [Musannaf Ibn Abi Shayba, 1/298] Usually we recite Masura in
supplication. Masura in prayer After saying 'Assalamu Alaikum wa Rahmatullah'
turn your head to the right and left and salute twice. Remember the praying
person and the angels beside you while returning the salam. In this way you will
perform different prayers with 2, 3 and 4 rakats.
Thursday, December 14, 2023
Ayatul Kursi
আয়তুল কুরসি:
اَللهُ لآ إِلهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ، لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ، لَهُ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ، مَنْ ذَا الَّذِىْ يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ، يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِشَيْئٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَآءَ، وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَ هُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ-
English:Allahu laaa ilaaha illaa huwal haiyul qai-yoom; laa taakhuzuhoo sinatunw wa laa nawm; lahoo maa fissamaawaati wa maa fil ard; man zallazee yashfa'u indahooo illaa be iznih; ya'lamu maa baina aideehim wa maa khalfahum; wa laa yuheetoona beshai 'immin 'ilmihee illa be maa shaaaa; wasi'a kursiyyuhus samaa waati wal arda wa la ya'ooduho hifzuhumaa; wa huwal aliyyul 'azeemThe Throne Verse (2:255)
বাংলা উচ্চারণ: আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম। লা তা’খুযুহু সিনাতুঁ ওয়ালা নাঊম। লাহূ মা ফিস্ সামা-ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্বি। মান যাল্লাযী ইয়াশফাউ’ ই’ন্দাহূ ইল্লা বিইজনিহি। ইয়া’লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খালফাহুম, ওয়ালা ইউহিতূনা বিশাইয়্যিম্ মিন ‘ইলমিহি ইল্লা বিমা শা-আ’ ওয়াসিআ’ কুরসিইয়্যুহুস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্বি, ওয়ালা ইয়াউ’দুহূ হিফযুহুমা ওয়া হুওয়াল ‘আলিইয়্যুল আ’জিম। (সূরা আল-বাক্বারা আয়াত-২৫৫)।
অর্থ: আল্লাহ, যিনি ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও বিশ্বচরাচরের ধারক। কোনো তন্দ্রা বা নিদ্রা তাঁকে পাকড়াও করতে পারে না। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সবকিছু তারই মালিকানাধীন। তাঁর হুকুম ব্যতিত এমন কে আছে যে, তাঁর নিকটে সুফারিশ করতে পারে? তাদের সম্মুখে ও পিছনে যা কিছু আছে সবকিছুই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসমুদ্র হতে তারা কিছুই আয়ত্ত করতে পারে না, কেবল যতুটুকু তিনি দিতে ইচ্ছা করেন তা ব্যতিত। তাঁর কুরসি সমগ্র আসমান ও জমিন পরিবেষ্টন করে আছে। আর সেগুলোর তত্ত্বাবধান তাঁকে মোটেই শ্রান্ত করে না। তিনি সর্বোচ্চ ও মহান’।
মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে আয়াতুল কুরসির পড়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।